২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৭ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
ভিন্ন সম্প্রদায়ের মেয়েকে বিয়ে, জামাইকে কুপিয়ে মারলেন শ্যালকরা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

ভিন্ন সম্প্রদায়ের মেয়েকে বিয়ে, জামাইকে কুপিয়ে মারলেন শ্যালকরা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক
ভারতে বিয়ের নামে ধর্মান্তরণ প্রতিরোধী আইন নিয়ে বিতর্ক সমালোচনার মধ্যেই একের পর এক নৃশংস ঘটনা সামনে আসছে। অন্য সম্প্রদায়ের মেয়েকে বিয়ে করায়, এক যুবককে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠেছে তারই শ্যালকদের বিরুদ্ধে।

ভারতের হরিয়ানা পুলিশ জানায়, একবার, দু’বার নয়, ছুরি দিয়ে মোট ১২ বার কোপানো হয় ওই যুবককে।
শুক্রবার (০১ জানুয়ারি) রাতে হরিয়ানার পানিপথে ব্যস্ত বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পরে নৃশংস এই দৃশ্য। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত যুবকের নাম নীরজ (২৩)। একই এলাকায় মেয়ে কোমলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। এ বছর নভেম্বর মাসেই সাতপাকে বাঁধা পড়েন দু’জনে। কিন্তু নীরজ যেহেতু তাদের সম্প্রদায়ের ছেলে নয়, তাই এই বিয়েতে প্রথম থেকেই আপত্তি ছিল কোমলের পরিবারের। তাদের অমতে, গ্রাম পঞ্চায়েতে লিখিত মুচলেকা দিয়ে নীরজের গলায় মালা দেন কোমল।
কিন্তু কোমলের পরিবার এই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি বলে অভিযোগ। নীরজের ভাই জগদীশ জানিয়েছেন, কোমলের পরিবারের তরফে বেশ কিছুদিন ধরেই নীরজকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। মুখোমুখি কথা বলতে চেয়ে শুক্রবার তাকে বাজার সংলগ্ন এলাকায় ডেকে পাঠান কোমলের বড় ভাইয়েরা।
জগদীশ বলেন, ‘দাদা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরেই কোমলকে ফোন করেন ওর দাদারা। বলেন, খুব শিগগিরই ওকে কাঁদতে হবে। তার পরেই দাদার মৃত্যুর খবর পাই আমরা। এমনকি তার পরেও ওই বাড়ি থেকে হুমকি আসে। বলা হয়, আরও অনেকের রক্ত ঝরবে।’
পানিপথের ডেপুটি পুলিশ সুপার সতীশ কুমার বৎস জানান, ‘ছেলেটির পরিবারের আপত্তি ছিল না। মেয়েটিও রাজি ছিলেন। গ্রাম পঞ্চায়েতের সভায় মুচলেকা দিয়ে বিয়ে সম্পন্ন হয়। কিন্তু মেয়েটির দাদাদের এই বিয়েতে সম্মতি ছিল না। তাই ক্রমাগত হুমকি দিয়ে যাচ্ছিলেন।’ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019